ভারতে শিশুর দেহে বার্ড ফ্লু শনাক্ত

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০৫:১০:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ জুন ২০২৪
  • / 21

ভারতের পশ্চিমবঙ্গে এক শিশুর দেহে বার্ড ফ্লু শনাক্ত হয়েছে। শিশুটি তীব্র শ্বাসকষ্ট, জ্বর ও পাকস্থলির সমস্যায় আক্রান্ত হয়। তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তিও করা হয়। শিশুটির অবস্থা এতই নাজুক হয়ে পড়ে যে তাকে আইসিইউতে চিকিৎসা দেয়া হয়।

হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার (১১ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

সংস্থাটি জানিয়েছে, শনাক্ত হওয়া ভাইরাসটির ধরন ‘এইচ৯এন২’। আক্রান্ত শিশুটির বয়স চার বছর। সে ভারতের দ্বিতীয়জন হিসেবে ভাইরাসটির এ ধরনে আক্রান্ত হলো। এর আগে ২০১৯ সালে দেশটিতে প্রথমবারের মতো মানুষের দেহে ভাইরাসটির এ ধরন শনাক্ত হয়েছিল। সে প্রায় তিন মাস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থেকে বাড়ি ফেরার ছাড়পত্র পায়। এ ঘটনাটি গত ফেব্রুয়ারি মাসের বলেও জানায় ডব্লিউএইচও।

ডব্লিউএইচও আরও জানায়, আক্রান্ত শিশুটির বাড়ির আশপাশে হাঁস-মুরগি আছে। এসবের সংস্পর্শে ছিল শিশুটি। তার পরিবারের লোকজনও এসব প্রাণির সংস্পর্শে আসে। তবে অন্য কারও দেহে ভাইরাসটির অস্তিত্ব মেলেনি।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

ভারতে শিশুর দেহে বার্ড ফ্লু শনাক্ত

Update Time : ০৫:১০:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ জুন ২০২৪

ভারতের পশ্চিমবঙ্গে এক শিশুর দেহে বার্ড ফ্লু শনাক্ত হয়েছে। শিশুটি তীব্র শ্বাসকষ্ট, জ্বর ও পাকস্থলির সমস্যায় আক্রান্ত হয়। তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তিও করা হয়। শিশুটির অবস্থা এতই নাজুক হয়ে পড়ে যে তাকে আইসিইউতে চিকিৎসা দেয়া হয়।

হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার (১১ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

সংস্থাটি জানিয়েছে, শনাক্ত হওয়া ভাইরাসটির ধরন ‘এইচ৯এন২’। আক্রান্ত শিশুটির বয়স চার বছর। সে ভারতের দ্বিতীয়জন হিসেবে ভাইরাসটির এ ধরনে আক্রান্ত হলো। এর আগে ২০১৯ সালে দেশটিতে প্রথমবারের মতো মানুষের দেহে ভাইরাসটির এ ধরন শনাক্ত হয়েছিল। সে প্রায় তিন মাস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থেকে বাড়ি ফেরার ছাড়পত্র পায়। এ ঘটনাটি গত ফেব্রুয়ারি মাসের বলেও জানায় ডব্লিউএইচও।

ডব্লিউএইচও আরও জানায়, আক্রান্ত শিশুটির বাড়ির আশপাশে হাঁস-মুরগি আছে। এসবের সংস্পর্শে ছিল শিশুটি। তার পরিবারের লোকজনও এসব প্রাণির সংস্পর্শে আসে। তবে অন্য কারও দেহে ভাইরাসটির অস্তিত্ব মেলেনি।