বেনাপোলে ৭ মার্চের স্মরণ সভায় মানুষের ঢল

  • Update Time : ১২:২০:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ মার্চ ২০২২
  • / 163

মোঃ সাহিদুল ইসলাম শাহীন,বেনাপোল(যশোর):

“৭ মার্চ ” এই দিনটি বাঙ্গালী জাতির জন্য দিক নির্দেশনার তীরধণু, পরাধীনতা থেকে মুক্ত হতে এবং একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র পাওয়ার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের এই দিনে জাতি কে শক্তি এবং সাহস যোগাতে ঐতিহাসিক মর্মস্পর্শী ভাষণ দিয়েছিলেন, যা কিনা শত্রুপক্ষ পাক হানাদার বাহিনীকে পরাস্থ করতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ)’র প্রতিটি মানুষকে উদ্বেলিত করেছিল। ঢাকার রমনা থানাধীন রেসকোর্স ময়দান( বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) এ লাখ লাখ মানুষের অংশ গ্রহনে অনু্ষ্ঠিত জনসমুদ্রের ঐ জনসভায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভাষণ দিয়েছিলেন বিকেল ২টা ৪৫ মিনিটে শেষ করেছিলেন ৩টা ০৩ মিনিটে। ১৮ মিনিটের ঐ ঐতিহাসিক ভাষণ মহান মুক্তিযুদ্ধে বাঙ্গালী জাতিকে শক্তি সঞ্চয় এবং সাহস যুগিয়েছিল।

পরিস্থিতির চাপে ভীতসন্ত্রস্ত পূর্ব পাকিস্তান সামরিক সদর দপ্তর থেকে বিভিন্নভাবে শেখ মুজিব ও আওয়ামী লীগকে এই মেসেজ দেয়া হয় যে, ৭ মার্চ যেন কোনোভাবেই স্বাধীনতা ঘোষণা না করা হয়। ৭ মার্চ জনসভাকে কেন্দ্র করে কামান বসানো হয়। এমনকি আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র প্রস্তুত রাখা হয়। পশ্চিম পাকিস্তান থেকে ঘোষণা দেওয়া হয় পাকিস্তানের সংহতির বিরুদ্ধে কোনো কথা বলা হলে তা শক্তভাবে দমন করা হবে, প্রয়োজন হলে ঢাকাকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়া হবে।
এমন এক কঠিন সংকটময় পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭ মার্চ রেসকোর্সে তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেন। বঙ্গবন্ধু ভাষণের শেষাংশে বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন, “এবারের সংগ্রাম, আমাদের মুক্তির সংগ্রাম”।

দীর্ঘ সাড়ে ৯ মাস পাক হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ এবং সংগ্রাম চালিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর নেতৃত্বে আমরা একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র অর্জন করি,যার নাম রাখা হয় ” বাংলাদেশ “। কিন্তু এরজন্য আমাদেরকে ৩০ লাথ মানুষকে জীবণ দিতে হয়েছে, ০২(দুই) লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানী ঘটেছে। পৃথিবী’র ইতিহাসে স্বাধীনতার জন্য এতোটা ক্ষতির সম্মুখীন হয়নি কোন দেশ।

গৌরবময় ৭ মার্চ দিনটি এখন আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃতি সম্পন্ন, ২০১৭ সালের জাতিসংঘের শিক্ষা,বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেসকো বিশ্ব ইতিহাসের প্রামাণ্য দলিল হিসেবে গ্রহণ করে ভাষনটিকে। যথাযথ ভাবে সন্মানের সাথে স্মরণ করতে দেশে-বিদেশে উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন ভাবে সভা-সমাবেশ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

এ উপলক্ষে সোমবার(৭ মার্চ) বিকাল ৩ টায় বেনাপোল বাজারস্থ সোনালী ব্যাংক মোড়ে আ.লীগ শার্শা উপজেলা শাখার উদ্যোগে এক বিশাল জনসভার আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৮৫,যশোর-১ শার্শা আসনের এমপি শেখ আফিল উদ্দিন।

প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ দেশকে এগিয়ে নিতে এখনো জনগণকে অনুপ্রাণিত করছে।

কেউ আর নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস সম্পর্কে বিভ্রান্ত করতে পারবে না। কারণ, প্রযুক্তিগত অগ্রগতির জন্য নতুন প্রজন্মের কাছে সবকিছুই এখন উন্মুক্ত।

যদিও অতীতের সরকারগুলো ২১ বছর ধরে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে প্রযুক্তির যুগে আজকের প্রজন্মকে অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া সম্ভব হবে না।

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, আরও এগিয়ে যাবে, জাতির জনকের ৭ মার্চের ভাষণ লক্ষ্য অর্জনে সবাইকে উৎসাহিত করবে।

রেকর্ড সমতুল্য বিশাল ঐ স্মরণ সভায় অংশ নেন-শার্শা উপজেলা চেয়ারম্যান ও আ.লীগ সভাপতি- সিরাজুল হক মঞ্জু, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান-আলেয়া ফেরদৌস, অধ্যক্ষ ইব্রাহীম খলিল(শার্শা উপজেলা আ.লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও যশোর জেলা পরিষদ সদস্য),মোঃ এনামুল হক মুকুল (সভাপতি,বেনাপোল পৌর আ.লীগ),মোঃ নাসির উদ্দিন(সাধারণ সম্পাদক,বেনাপোল পৌর আ.লীগ),মোঃ অহিদুজ্জামান অহিদ(শার্শা যুবলীগ সভাপতি),মোঃ সোহরাব হোসেন(শার্শা যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক), মোঃ কবির উদ্দিন আহম্মেদ তোতা(১০ নং শার্শা সদর ইউনিয়ন পরিষদের নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান),বেনাপোল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান-বজলুর রহমান,পুটখালী ইউপি চেয়ারম্যান-আব্দুল গফ্ফার,সাবেক চেয়ারম্যান-মাষ্টার হাদীউজ্জামান, গোগা ইউপি চেয়ারম্যান-তবিবর রহমান সরদার,সাবেক চেয়ারম্যান-আব্দুর রশিদ,কায়বা ইউপি চেয়ারম্যান-মোঃ আলতাফ হোসেন,সাবেক চেয়ারম্যান-ফিরোজ আহম্মেদ টিংকু, কায়বা ইউপি আ.লীগ সাধারণ সম্পাদক-মোঃ শরিফুল ইসলাম,বাগআঁচড়া সাবেক চেয়ারম্যান ও আ.লীগ সাধারণ সম্পাদক-ইলিয়াছ কবির বকুল,উলাশী সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান-আয়নাল হক,বাহাদুরপুর ইউপি চেয়ারম্যান-মোঃ মফিজুর রহমান,যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক-শামসুর রহমান তিতাস,যুবলীগ তরিকুল ইসলাম,নিজামপুর ইউপি সাবেক চেয়ারম্যান-আবুল কালাম আজাদ, লক্ষণপুর ইউপি সাবেক চেয়ারম্যান-আবুল কালাম আজাদ,ডিহি ইউপি চেয়ারম্যানে-আসাদুজ্জান মুকুল, অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা(শার্শা উপজেলা আ.লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক), শার্শা ইউনিয়ন আ.লীগ সভাপতি-মোরাদ হোসেন,পুটখালী আ.লীগ নেতা ও বিশিষ্ঠ ব্যবসায়ী- সিরাজুল ইসলাম, সাদীপুরের বাবু মেম্বর, শার্শা থানার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার

মোজাফ্ফর হোসেন,বেনাপোল পৌর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার-শাহ আলম,মুক্তিযোদ্ধা-আব্দুল মান্নান,দ্বীন ইসলাম মল্লিক,হাজী মোহাম্মাদ আলী,আবুল হোসেন,আতিয়ার রহমান,শামসুল হুদা মিন্টু,আবু সামাদ, মোঃ ফারুক হোসেন উজ্জল(সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কাউন্সিল,যশোর জেলা শাখা, বেনাপোল পৌর আ.লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক ও বেনাপোল চেকপোষ্ট ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, বেনাপোল সিএন্ডএফ এজেন্টস এসোসিয়েশন।

পুলিশ প্রশাসনের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন-বেনাপোল পোর্টথানার নব-নিযুক্ত অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মোঃ কামাল হোসেন ভূঁইয়া

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

বেনাপোলে ৭ মার্চের স্মরণ সভায় মানুষের ঢল

Update Time : ১২:২০:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ মার্চ ২০২২

মোঃ সাহিদুল ইসলাম শাহীন,বেনাপোল(যশোর):

“৭ মার্চ ” এই দিনটি বাঙ্গালী জাতির জন্য দিক নির্দেশনার তীরধণু, পরাধীনতা থেকে মুক্ত হতে এবং একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র পাওয়ার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের এই দিনে জাতি কে শক্তি এবং সাহস যোগাতে ঐতিহাসিক মর্মস্পর্শী ভাষণ দিয়েছিলেন, যা কিনা শত্রুপক্ষ পাক হানাদার বাহিনীকে পরাস্থ করতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ)’র প্রতিটি মানুষকে উদ্বেলিত করেছিল। ঢাকার রমনা থানাধীন রেসকোর্স ময়দান( বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) এ লাখ লাখ মানুষের অংশ গ্রহনে অনু্ষ্ঠিত জনসমুদ্রের ঐ জনসভায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভাষণ দিয়েছিলেন বিকেল ২টা ৪৫ মিনিটে শেষ করেছিলেন ৩টা ০৩ মিনিটে। ১৮ মিনিটের ঐ ঐতিহাসিক ভাষণ মহান মুক্তিযুদ্ধে বাঙ্গালী জাতিকে শক্তি সঞ্চয় এবং সাহস যুগিয়েছিল।

পরিস্থিতির চাপে ভীতসন্ত্রস্ত পূর্ব পাকিস্তান সামরিক সদর দপ্তর থেকে বিভিন্নভাবে শেখ মুজিব ও আওয়ামী লীগকে এই মেসেজ দেয়া হয় যে, ৭ মার্চ যেন কোনোভাবেই স্বাধীনতা ঘোষণা না করা হয়। ৭ মার্চ জনসভাকে কেন্দ্র করে কামান বসানো হয়। এমনকি আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র প্রস্তুত রাখা হয়। পশ্চিম পাকিস্তান থেকে ঘোষণা দেওয়া হয় পাকিস্তানের সংহতির বিরুদ্ধে কোনো কথা বলা হলে তা শক্তভাবে দমন করা হবে, প্রয়োজন হলে ঢাকাকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়া হবে।
এমন এক কঠিন সংকটময় পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭ মার্চ রেসকোর্সে তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেন। বঙ্গবন্ধু ভাষণের শেষাংশে বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন, “এবারের সংগ্রাম, আমাদের মুক্তির সংগ্রাম”।

দীর্ঘ সাড়ে ৯ মাস পাক হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ এবং সংগ্রাম চালিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর নেতৃত্বে আমরা একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র অর্জন করি,যার নাম রাখা হয় ” বাংলাদেশ “। কিন্তু এরজন্য আমাদেরকে ৩০ লাথ মানুষকে জীবণ দিতে হয়েছে, ০২(দুই) লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানী ঘটেছে। পৃথিবী’র ইতিহাসে স্বাধীনতার জন্য এতোটা ক্ষতির সম্মুখীন হয়নি কোন দেশ।

গৌরবময় ৭ মার্চ দিনটি এখন আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃতি সম্পন্ন, ২০১৭ সালের জাতিসংঘের শিক্ষা,বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেসকো বিশ্ব ইতিহাসের প্রামাণ্য দলিল হিসেবে গ্রহণ করে ভাষনটিকে। যথাযথ ভাবে সন্মানের সাথে স্মরণ করতে দেশে-বিদেশে উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন ভাবে সভা-সমাবেশ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

এ উপলক্ষে সোমবার(৭ মার্চ) বিকাল ৩ টায় বেনাপোল বাজারস্থ সোনালী ব্যাংক মোড়ে আ.লীগ শার্শা উপজেলা শাখার উদ্যোগে এক বিশাল জনসভার আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৮৫,যশোর-১ শার্শা আসনের এমপি শেখ আফিল উদ্দিন।

প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ দেশকে এগিয়ে নিতে এখনো জনগণকে অনুপ্রাণিত করছে।

কেউ আর নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস সম্পর্কে বিভ্রান্ত করতে পারবে না। কারণ, প্রযুক্তিগত অগ্রগতির জন্য নতুন প্রজন্মের কাছে সবকিছুই এখন উন্মুক্ত।

যদিও অতীতের সরকারগুলো ২১ বছর ধরে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে প্রযুক্তির যুগে আজকের প্রজন্মকে অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া সম্ভব হবে না।

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, আরও এগিয়ে যাবে, জাতির জনকের ৭ মার্চের ভাষণ লক্ষ্য অর্জনে সবাইকে উৎসাহিত করবে।

রেকর্ড সমতুল্য বিশাল ঐ স্মরণ সভায় অংশ নেন-শার্শা উপজেলা চেয়ারম্যান ও আ.লীগ সভাপতি- সিরাজুল হক মঞ্জু, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান-আলেয়া ফেরদৌস, অধ্যক্ষ ইব্রাহীম খলিল(শার্শা উপজেলা আ.লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও যশোর জেলা পরিষদ সদস্য),মোঃ এনামুল হক মুকুল (সভাপতি,বেনাপোল পৌর আ.লীগ),মোঃ নাসির উদ্দিন(সাধারণ সম্পাদক,বেনাপোল পৌর আ.লীগ),মোঃ অহিদুজ্জামান অহিদ(শার্শা যুবলীগ সভাপতি),মোঃ সোহরাব হোসেন(শার্শা যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক), মোঃ কবির উদ্দিন আহম্মেদ তোতা(১০ নং শার্শা সদর ইউনিয়ন পরিষদের নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান),বেনাপোল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান-বজলুর রহমান,পুটখালী ইউপি চেয়ারম্যান-আব্দুল গফ্ফার,সাবেক চেয়ারম্যান-মাষ্টার হাদীউজ্জামান, গোগা ইউপি চেয়ারম্যান-তবিবর রহমান সরদার,সাবেক চেয়ারম্যান-আব্দুর রশিদ,কায়বা ইউপি চেয়ারম্যান-মোঃ আলতাফ হোসেন,সাবেক চেয়ারম্যান-ফিরোজ আহম্মেদ টিংকু, কায়বা ইউপি আ.লীগ সাধারণ সম্পাদক-মোঃ শরিফুল ইসলাম,বাগআঁচড়া সাবেক চেয়ারম্যান ও আ.লীগ সাধারণ সম্পাদক-ইলিয়াছ কবির বকুল,উলাশী সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান-আয়নাল হক,বাহাদুরপুর ইউপি চেয়ারম্যান-মোঃ মফিজুর রহমান,যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক-শামসুর রহমান তিতাস,যুবলীগ তরিকুল ইসলাম,নিজামপুর ইউপি সাবেক চেয়ারম্যান-আবুল কালাম আজাদ, লক্ষণপুর ইউপি সাবেক চেয়ারম্যান-আবুল কালাম আজাদ,ডিহি ইউপি চেয়ারম্যানে-আসাদুজ্জান মুকুল, অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা(শার্শা উপজেলা আ.লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক), শার্শা ইউনিয়ন আ.লীগ সভাপতি-মোরাদ হোসেন,পুটখালী আ.লীগ নেতা ও বিশিষ্ঠ ব্যবসায়ী- সিরাজুল ইসলাম, সাদীপুরের বাবু মেম্বর, শার্শা থানার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার

মোজাফ্ফর হোসেন,বেনাপোল পৌর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার-শাহ আলম,মুক্তিযোদ্ধা-আব্দুল মান্নান,দ্বীন ইসলাম মল্লিক,হাজী মোহাম্মাদ আলী,আবুল হোসেন,আতিয়ার রহমান,শামসুল হুদা মিন্টু,আবু সামাদ, মোঃ ফারুক হোসেন উজ্জল(সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কাউন্সিল,যশোর জেলা শাখা, বেনাপোল পৌর আ.লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক ও বেনাপোল চেকপোষ্ট ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, বেনাপোল সিএন্ডএফ এজেন্টস এসোসিয়েশন।

পুলিশ প্রশাসনের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন-বেনাপোল পোর্টথানার নব-নিযুক্ত অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মোঃ কামাল হোসেন ভূঁইয়া