প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত ফল যেদিন

  • Update Time : ০৯:৪২:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪
  • / 49

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল তৈরির কাজ শেষ। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামীকাল বুধবার (১৫ মে) ফল প্রকাশ করা হবে।

আজ মঙ্গলবার (১৪ মে) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, গত ১৪ মার্চ থেকে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে ২ ফেব্রুয়ারি তিন বিভাগের ২২ জেলার লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন চার লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ জন। গত ২০ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত লিখিত পরীক্ষার ফলে ২০ হাজার ৬৪৭ জন উত্তীর্ণ হন।

গত বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রথম ধাপে রংপুর, সিলেট ও বরিশাল বিভাগের ক্লাস্টারের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে অধিদপ্তর। এরপর ২২ মার্চ ২য় ধাপে রাজশাহী, খুলনা ও ময়মনসিংহ বিভাগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। পরে ১৭ জুন ৩য় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

প্রথম ধাপে ৩ লাখ ৬০ হাজার ৭০০, দ্বিতীয় ধাপে ৪ লাখ ৫৯ হাজার ৪৩৮ এবং তৃতীয় ধাপে ৩ লাখ ৪০ হাজার প্রার্থী আবেদন করেন। বর্তমানে প্রায় ৮ হাজারের বেশি পদ শূন্য রয়েছে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত ফল যেদিন

Update Time : ০৯:৪২:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল তৈরির কাজ শেষ। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামীকাল বুধবার (১৫ মে) ফল প্রকাশ করা হবে।

আজ মঙ্গলবার (১৪ মে) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, গত ১৪ মার্চ থেকে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে ২ ফেব্রুয়ারি তিন বিভাগের ২২ জেলার লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন চার লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ জন। গত ২০ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত লিখিত পরীক্ষার ফলে ২০ হাজার ৬৪৭ জন উত্তীর্ণ হন।

গত বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রথম ধাপে রংপুর, সিলেট ও বরিশাল বিভাগের ক্লাস্টারের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে অধিদপ্তর। এরপর ২২ মার্চ ২য় ধাপে রাজশাহী, খুলনা ও ময়মনসিংহ বিভাগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। পরে ১৭ জুন ৩য় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

প্রথম ধাপে ৩ লাখ ৬০ হাজার ৭০০, দ্বিতীয় ধাপে ৪ লাখ ৫৯ হাজার ৪৩৮ এবং তৃতীয় ধাপে ৩ লাখ ৪০ হাজার প্রার্থী আবেদন করেন। বর্তমানে প্রায় ৮ হাজারের বেশি পদ শূন্য রয়েছে।