ছাত্রলীগের শোক র‌্যালিতে জনতার ঢল

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ১১:৩২:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ অগাস্ট ২০২২
  • / ২০০ Time View

কক্সবাজার প্রতিনিধি:

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদতবার্ষিকী, জাতীয় শোক দিবস ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্মরণে কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের শোক র‌্যালিতে যোগ দিতে কক্সবাজার শহরে ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষের ঢল নামে। এ সময় কলাতলী মোড় থেকে বাহারছড়া মোড় পর্যন্ত ৮ কিলোমিটার সড়কের যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) দুপুর ১টা থেকেই শহরের বাহারছড়া মুক্তিযোদ্ধা মাঠে মিছিল সহকারে নেতা-কর্মীরা জড়ো হতে শুরু করে। পরে বিকেল ৪টায় র‍্যালিটি বের হয়ে কলাতলী সড়ক প্রদক্ষিণ করে ডলফিন মোড়ে এসে শেষ হয়। কক্সবাজার শহরের ডলফিন চত্বরের সামনের রাস্তায় উন্মুক্ত মঞ্চে র‌্যালি–পূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

র‌্যালিতে অংশ নিতে জাতীয় ও দলীয় পতাকা, বঙ্গবন্ধুর ছবি সংবলিত পোস্টার, প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে শহরের মুক্তিযোদ্ধা চত্বরে হাজির হন জেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এ সময় জয় বাংলা স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে চারদিক।

সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের সবাইকে ১৫ আগস্ট হত্যা করা হয়েছে। জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা পরিবারের সবাইকে হারিয়ে তার বোনকে সঙ্গে নিয়ে দেশের মানুষের জন্য নিবেদিত প্রাণ হয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। কারও পরিবারের সবাইকে যদি এভাবে হত্যা করা হয় তাহলে যে জীবিত থাকে সে সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারে না। কিন্তু জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা শোককে শক্তিতে পরিণত করে দেশের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

ছাত্রলীগের শোক র‌্যালিতে জনতার ঢল

Update Time : ১১:৩২:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ অগাস্ট ২০২২

কক্সবাজার প্রতিনিধি:

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদতবার্ষিকী, জাতীয় শোক দিবস ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্মরণে কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের শোক র‌্যালিতে যোগ দিতে কক্সবাজার শহরে ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষের ঢল নামে। এ সময় কলাতলী মোড় থেকে বাহারছড়া মোড় পর্যন্ত ৮ কিলোমিটার সড়কের যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) দুপুর ১টা থেকেই শহরের বাহারছড়া মুক্তিযোদ্ধা মাঠে মিছিল সহকারে নেতা-কর্মীরা জড়ো হতে শুরু করে। পরে বিকেল ৪টায় র‍্যালিটি বের হয়ে কলাতলী সড়ক প্রদক্ষিণ করে ডলফিন মোড়ে এসে শেষ হয়। কক্সবাজার শহরের ডলফিন চত্বরের সামনের রাস্তায় উন্মুক্ত মঞ্চে র‌্যালি–পূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

র‌্যালিতে অংশ নিতে জাতীয় ও দলীয় পতাকা, বঙ্গবন্ধুর ছবি সংবলিত পোস্টার, প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে শহরের মুক্তিযোদ্ধা চত্বরে হাজির হন জেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এ সময় জয় বাংলা স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে চারদিক।

সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের সবাইকে ১৫ আগস্ট হত্যা করা হয়েছে। জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা পরিবারের সবাইকে হারিয়ে তার বোনকে সঙ্গে নিয়ে দেশের মানুষের জন্য নিবেদিত প্রাণ হয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। কারও পরিবারের সবাইকে যদি এভাবে হত্যা করা হয় তাহলে যে জীবিত থাকে সে সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারে না। কিন্তু জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা শোককে শক্তিতে পরিণত করে দেশের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।