ইলিশ আছে ক্রেতা নেই

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ১০:২৫:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২২
  • / ১৬১ Time View

শাওন পাটওয়ারী:

সারাবছরই ক্রেতাদের কাছে ইলিশের চাহিদা থাকে। তবে এবছর ক্রেতাদের সাড়া পাচ্ছে না মৎস্য ব্যবসায়ীরা। চাঁদপুরের সর্ববৃহৎ বড়স্টেশন মাছঘাটে এমন দৃশ্য দেখা গেছে। ইলিশ নিয়ে বসে অলস সময় পার করছেন মৎস্য ব্যবসায়ীরা। তবে ক্রেতাদের অভিযোগ দাম নাগালের বাইরে থাকায় ইলিশ কিনতে অনাগ্রহ তাদের।

চাঁদপুর বড়স্টেশন মাছঘাট ঘুরে দেখা গেছে, চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের ইলিশ চাঁদপুর মাছঘাটে প্রতিদিন আসছে। অন্যবছর এই সময়ে আড়তে ক্রেতা থাকলেও এবার পুরো আড়ত ক্রেতা শূন্য হয়ে পড়েছে। ৭০০-৮০০ গ্রামের ইলিশ মণ বিক্রি মণ ৩২ থেকে ৩৫ হাজার টাকা। আর এক কেজী সাইজের উপরের ইলিশের মণ ৪২ হাজার টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

শীতের মৌসুমে এই সময়ে ইলিশের আমদানী বেশি থাকে। তবে অনান্য বছরের তুলনায় এ বছর ক্রেতার সংখ্যা খুবই কম বলছে ব্যবসায়ীরা।

এদিকে পুরো দেশে করোনার কারণে বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে। এর ফলে অনেকেই জেলার বাইরে থেকে চাঁদপুরে আসছে না। যার প্রভাব পড়েছে ইলিশ আড়তে। বিক্রেতাদের আক্ষেপ, ইলিশ, চিংড়ির চাহিদা থাকা সত্ত্বেও এখন তা বিক্রি হচ্ছে না। একে বিক্রি কম, তার ওপর মাছ সংরক্ষণ করতে গিয়ে খরচ হচ্ছে বেশি।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

ইলিশ আছে ক্রেতা নেই

Update Time : ১০:২৫:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২২

শাওন পাটওয়ারী:

সারাবছরই ক্রেতাদের কাছে ইলিশের চাহিদা থাকে। তবে এবছর ক্রেতাদের সাড়া পাচ্ছে না মৎস্য ব্যবসায়ীরা। চাঁদপুরের সর্ববৃহৎ বড়স্টেশন মাছঘাটে এমন দৃশ্য দেখা গেছে। ইলিশ নিয়ে বসে অলস সময় পার করছেন মৎস্য ব্যবসায়ীরা। তবে ক্রেতাদের অভিযোগ দাম নাগালের বাইরে থাকায় ইলিশ কিনতে অনাগ্রহ তাদের।

চাঁদপুর বড়স্টেশন মাছঘাট ঘুরে দেখা গেছে, চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের ইলিশ চাঁদপুর মাছঘাটে প্রতিদিন আসছে। অন্যবছর এই সময়ে আড়তে ক্রেতা থাকলেও এবার পুরো আড়ত ক্রেতা শূন্য হয়ে পড়েছে। ৭০০-৮০০ গ্রামের ইলিশ মণ বিক্রি মণ ৩২ থেকে ৩৫ হাজার টাকা। আর এক কেজী সাইজের উপরের ইলিশের মণ ৪২ হাজার টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

শীতের মৌসুমে এই সময়ে ইলিশের আমদানী বেশি থাকে। তবে অনান্য বছরের তুলনায় এ বছর ক্রেতার সংখ্যা খুবই কম বলছে ব্যবসায়ীরা।

এদিকে পুরো দেশে করোনার কারণে বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে। এর ফলে অনেকেই জেলার বাইরে থেকে চাঁদপুরে আসছে না। যার প্রভাব পড়েছে ইলিশ আড়তে। বিক্রেতাদের আক্ষেপ, ইলিশ, চিংড়ির চাহিদা থাকা সত্ত্বেও এখন তা বিক্রি হচ্ছে না। একে বিক্রি কম, তার ওপর মাছ সংরক্ষণ করতে গিয়ে খরচ হচ্ছে বেশি।