মোবাইল চার্জ দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চিকিৎসকের মৃত্যু

  • Update Time : ০৩:৩০:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / 16

ময়মনসিংহে মোবাইল চার্জ দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তারিকুল আলম নোমান (৪২) নামে এক চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে।

নিহত তারিকুল ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালের অর্থোপেডিক্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ছিলেন।

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) ভোরে নগরীর ৮/ঘ জমির মুন্সি এলাকার নিজ বাসায় এ ঘটনা ঘটে।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে কর্তব্যরত পুলিশের উপ-পরিদর্শক মো. শফিক উদ্দিন বলেন, হাসপাতালের অর্থোপেডিক্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তারিকুল আলম নোমান মধ্যরাতের দিকে অপারেশন করে বাসায় যান। নিজ বাসার একটি রুমে একা ঘুমাতে যান। ধারণা করা হচ্ছে, হাসপাতাল থেকে যাওয়ার পর রাতের কোনো এক সময় মোবাইল চার্জ দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। ওই চিকিৎসকের দুই হাত, বুক, নাক-মুখ পুড়ে যায়। পরে ফজরের সময় রুম থেকে পোড়া গন্ধ আসে। এসময় পরিবারের লোকজন দরজা খুলে তারিকুল ইসলাম নোমানকে পড়ে থাকতে দেখে হাসপাতালে নিয়ে যায়। হাসপাতালে নেওয়ার আগেই মৃত্যু হয় তার।

ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, পরিবারের পক্ষ থেকে ময়নাতদন্ত ছাড়া মরদেহ নেওয়ার আবেদন করলে স্বজনদের কাছে তা হস্তান্তর করা হয়।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

মোবাইল চার্জ দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চিকিৎসকের মৃত্যু

Update Time : ০৩:৩০:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ময়মনসিংহে মোবাইল চার্জ দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তারিকুল আলম নোমান (৪২) নামে এক চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে।

নিহত তারিকুল ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালের অর্থোপেডিক্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ছিলেন।

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) ভোরে নগরীর ৮/ঘ জমির মুন্সি এলাকার নিজ বাসায় এ ঘটনা ঘটে।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে কর্তব্যরত পুলিশের উপ-পরিদর্শক মো. শফিক উদ্দিন বলেন, হাসপাতালের অর্থোপেডিক্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তারিকুল আলম নোমান মধ্যরাতের দিকে অপারেশন করে বাসায় যান। নিজ বাসার একটি রুমে একা ঘুমাতে যান। ধারণা করা হচ্ছে, হাসপাতাল থেকে যাওয়ার পর রাতের কোনো এক সময় মোবাইল চার্জ দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। ওই চিকিৎসকের দুই হাত, বুক, নাক-মুখ পুড়ে যায়। পরে ফজরের সময় রুম থেকে পোড়া গন্ধ আসে। এসময় পরিবারের লোকজন দরজা খুলে তারিকুল ইসলাম নোমানকে পড়ে থাকতে দেখে হাসপাতালে নিয়ে যায়। হাসপাতালে নেওয়ার আগেই মৃত্যু হয় তার।

ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, পরিবারের পক্ষ থেকে ময়নাতদন্ত ছাড়া মরদেহ নেওয়ার আবেদন করলে স্বজনদের কাছে তা হস্তান্তর করা হয়।