বগুড়া শেরপুরে ইটভাটায় ডাকাতি থানায় অভিযোগ

  • Update Time : ০৪:৩৫:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / 8

শাহীন শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি 

 বগুড়ার শেরপুরের শাফলজানি এলাকায় এমকেবি ইটভাটায় ২৯ সেপ্টেম্বর রবিবার রাতে দুর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় ডাকাত দল তিনটি বৈদ্যুতিক ট্রান্সফর্মার, সিসিটিভি ক্যামেরার হার্ডডিস্ক, মনিটর ও নগদ ২ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা নিয়ে গেছে বলে দাবি করেছেন ইটভাটার মালিক। এ ঘটনায় শেরপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

ইটভাটার নৈশ প্রহরী বাবুল মিয়া (৬৫) জানান, খানপুর ইউনিয়নের শাফলজানি এলাকার এমকেবি ইটভাটায় রবিবার রাত আনুমানিক দুইটার সময় ৮-৯ জন লোক প্রবেশ করে তার হাত পা ও মুখ বেঁধে ফেলে। এরপর তারা ভাটার অফিস রুম তছনছ করে। সেখান থেকে তারা একটি হার্ডডিস্ক, মনিটর ও নগদ ২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা নিয়েছে। এছাড়াও তারা প্রতিটি ১৫ কেভি মানের ৩টি বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার খুলে তামার তার বের করে নেয়। ভোর পাঁচটার দিকে তারা একটি মিনি ট্রাকে চড়ে স্থান ত্যাগ করে। 

 ইট ভাটার মালিক কায়কোবাদ হোসেন বলেন, আমি আজ ভোরে এসে নৈশপ্রহরীকে হাত, পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় দেখতে পাই। তার কিছুক্ষণ আগেই ডাকাত দল চলে গেছে বলে জানতে পারি। আমার প্রায় ৮ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।

এবিষয়ে শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ  শফিকুল ইসলাম বলেন, “সংবাদ পেয়ে শেরপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। বিষয়টি ডাকাতি কিনা এখনই নিশ্চিত বলা যাচ্ছে না। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

বগুড়া শেরপুরে ইটভাটায় ডাকাতি থানায় অভিযোগ

Update Time : ০৪:৩৫:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

শাহীন শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি 

 বগুড়ার শেরপুরের শাফলজানি এলাকায় এমকেবি ইটভাটায় ২৯ সেপ্টেম্বর রবিবার রাতে দুর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় ডাকাত দল তিনটি বৈদ্যুতিক ট্রান্সফর্মার, সিসিটিভি ক্যামেরার হার্ডডিস্ক, মনিটর ও নগদ ২ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা নিয়ে গেছে বলে দাবি করেছেন ইটভাটার মালিক। এ ঘটনায় শেরপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

ইটভাটার নৈশ প্রহরী বাবুল মিয়া (৬৫) জানান, খানপুর ইউনিয়নের শাফলজানি এলাকার এমকেবি ইটভাটায় রবিবার রাত আনুমানিক দুইটার সময় ৮-৯ জন লোক প্রবেশ করে তার হাত পা ও মুখ বেঁধে ফেলে। এরপর তারা ভাটার অফিস রুম তছনছ করে। সেখান থেকে তারা একটি হার্ডডিস্ক, মনিটর ও নগদ ২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা নিয়েছে। এছাড়াও তারা প্রতিটি ১৫ কেভি মানের ৩টি বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার খুলে তামার তার বের করে নেয়। ভোর পাঁচটার দিকে তারা একটি মিনি ট্রাকে চড়ে স্থান ত্যাগ করে। 

 ইট ভাটার মালিক কায়কোবাদ হোসেন বলেন, আমি আজ ভোরে এসে নৈশপ্রহরীকে হাত, পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় দেখতে পাই। তার কিছুক্ষণ আগেই ডাকাত দল চলে গেছে বলে জানতে পারি। আমার প্রায় ৮ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।

এবিষয়ে শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ  শফিকুল ইসলাম বলেন, “সংবাদ পেয়ে শেরপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। বিষয়টি ডাকাতি কিনা এখনই নিশ্চিত বলা যাচ্ছে না। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।