পদ্মায় ইলিশ ধরার দায়ে ২৪ জেলেকে সাজা

  • Update Time : ০৭:২০:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ অক্টোবর ২০২০
  • / 146
জেলা প্রতিনিধি রাজবাড়ী

সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে রাজবাড়ীর পদ্মা নদীতে ইলিশ ধরার দায়ে ২৪ জেলেকে আটকের পর সাজা দেয়া হয়েছে। এ সময় ২০ কেজি মাছ ও ৪৭ হাজার মিটার জাল জব্দ করা হয়েছে। সোমবার (১৯ অক্টোবর) ভোরে জেলা মৎস্য বিভাগ অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে।

পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে আটকদের মধ্যে ছয় জেলেকে এক মাসের কারাদণ্ড, ১১ জেলেকে ২৪ দিন ও পাঁচ জেলেকে ১৬ দিন করে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। এছাড়াও একজনকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা এবং আরেকজনকে দুই হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে রাজবাড়ী সদর উপজেলার ১২ জন, গোয়ালন্দের ছয়জন ও কালুখালীর ছয়জন রয়েছেন।

সদর উপজেলায় জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুল হুদা, গোয়ালন্দে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রফিকুল ইসলাম ও কালুখালীতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।

জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয়দেব পাল বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, অভিযানে জেলা প্রশাসন, র্যাব ও পুলিশের সহযোগিতায় শ্রীপুর চরের মৎস্যজীবীদের অস্থায়ী আস্তানা ভেঙে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। ইলিশ রক্ষায় নদীতে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

পদ্মায় ইলিশ ধরার দায়ে ২৪ জেলেকে সাজা

Update Time : ০৭:২০:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ অক্টোবর ২০২০
জেলা প্রতিনিধি রাজবাড়ী

সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে রাজবাড়ীর পদ্মা নদীতে ইলিশ ধরার দায়ে ২৪ জেলেকে আটকের পর সাজা দেয়া হয়েছে। এ সময় ২০ কেজি মাছ ও ৪৭ হাজার মিটার জাল জব্দ করা হয়েছে। সোমবার (১৯ অক্টোবর) ভোরে জেলা মৎস্য বিভাগ অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে।

পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে আটকদের মধ্যে ছয় জেলেকে এক মাসের কারাদণ্ড, ১১ জেলেকে ২৪ দিন ও পাঁচ জেলেকে ১৬ দিন করে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। এছাড়াও একজনকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা এবং আরেকজনকে দুই হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে রাজবাড়ী সদর উপজেলার ১২ জন, গোয়ালন্দের ছয়জন ও কালুখালীর ছয়জন রয়েছেন।

সদর উপজেলায় জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুল হুদা, গোয়ালন্দে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রফিকুল ইসলাম ও কালুখালীতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।

জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয়দেব পাল বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, অভিযানে জেলা প্রশাসন, র্যাব ও পুলিশের সহযোগিতায় শ্রীপুর চরের মৎস্যজীবীদের অস্থায়ী আস্তানা ভেঙে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। ইলিশ রক্ষায় নদীতে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।