নওগাঁয় সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ১১:৫১:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ২৫৮ Time View

নওগাঁ প্রতিনিধি:

নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় সাপের কামড়ে পান্না রহমান (৪৫) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ৯টার দিকে বগুড়া শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

পান্না রহমান ধামইরহাট উপজেলার চকময়রাম গ্রামের মঞ্জু রহমানের স্ত্রী। তার ছেলে মাহাদি মাসনাদ প্লাবন জানান, তার মাকে আসরের নামাজের পর একটা বিষধর সাপ কামড় দেয়। দ্রুত তাকে জয়পুরহাট আধুনিক হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অ্যান্টিভেনম না থাকায় দ্রুত তাকে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

প্লাবন আরও জানান, বগুড়ায় নেওয়ার পথে রোগীর অবস্থা অবনতি হতে থাকে। যদি জয়পুরহাটে অ্যান্টিভেনমন দেওয়া যেত তাহলে তার মায়ের এ অবস্থা হতো না।

শজিমেক হাসপাতালের হাসপাতালের ডিপুটি ডিরেক্টর (ডিডি) আবদুল ওয়াদুদ বলেন, হাসপাতালে আসার সঙ্গে সঙ্গে রোগীর চিকিৎসা শুরু হয়েছে। কিন্তু হাসপাতালে আনার আগেই তার শারীরিক অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। সাপে কামড় দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আনলে হয়তো তাকে বাঁচানো সম্ভব হতো।

Please Share This Post in Your Social Media

নওগাঁয় সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

Update Time : ১১:৫১:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২

নওগাঁ প্রতিনিধি:

নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় সাপের কামড়ে পান্না রহমান (৪৫) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ৯টার দিকে বগুড়া শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

পান্না রহমান ধামইরহাট উপজেলার চকময়রাম গ্রামের মঞ্জু রহমানের স্ত্রী। তার ছেলে মাহাদি মাসনাদ প্লাবন জানান, তার মাকে আসরের নামাজের পর একটা বিষধর সাপ কামড় দেয়। দ্রুত তাকে জয়পুরহাট আধুনিক হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অ্যান্টিভেনম না থাকায় দ্রুত তাকে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

প্লাবন আরও জানান, বগুড়ায় নেওয়ার পথে রোগীর অবস্থা অবনতি হতে থাকে। যদি জয়পুরহাটে অ্যান্টিভেনমন দেওয়া যেত তাহলে তার মায়ের এ অবস্থা হতো না।

শজিমেক হাসপাতালের হাসপাতালের ডিপুটি ডিরেক্টর (ডিডি) আবদুল ওয়াদুদ বলেন, হাসপাতালে আসার সঙ্গে সঙ্গে রোগীর চিকিৎসা শুরু হয়েছে। কিন্তু হাসপাতালে আনার আগেই তার শারীরিক অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। সাপে কামড় দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আনলে হয়তো তাকে বাঁচানো সম্ভব হতো।